বাংলাদেশের প্রত্নস্থল

Estimated Reading Time: 28 Minutes

প্রত্নতত্ত্ব (প্র+ত্ন (স্তূপ) = প্রত্ন অর্থ পুরাতন এবং তৎ +ত্ব = তত্ত্ব অর্থ জ্ঞান) হল প্রাচীন দ্রব্য সম্পর্কিত জ্ঞান। এর মূল উপজীব্য ইতিহাস ও ঐতিহ্য। প্রত্নতত্ত্ব প্রাচীন জনগোষ্ঠীর জীবনধারার যাবতীয় তথ্য চিহ্নিতকরণ, প্রাপ্ত বস্তুর বিশ্লেষণ, সংরক্ষণ ও উপস্থাপনে নিয়োজিত বিজ্ঞানভিত্তিক শাখা। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে প্রাপ্ত প্রত্নবস্তুসমূহ মূলত ‘আদি ঐতিহাসিক’ ও ‘আদি মধ্যযুগের’। গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলো হচ্ছে নওগাঁর পাহাড়পুর, বগুড়ার মহাস্থান এবং কুমিল্লার ময়নামতি প্রভৃতি।

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান

উয়ারী বটেশ্বর

বাংলাদেশের প্রাচীনতম প্রত্নস্থল। নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলায় উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রাম অবিস্থত। গ্রাম দু’টিতেই আবিষ্কৃত হয়েছে আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন দুর্গ নগর। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রাচীনতম নগরী। ১৯৩০-এর দশকে মুহম্মদ হানিফ পাঠান নামক এক স্কুল শিক্ষক প্রথম উয়ারী-বটেশ্বরকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন। ২০০০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের উদ্যোগে উয়ারী-বটেশ্বরে নিয়মিত প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ শুরু হয়। এখানে দু’প্রকারের ছাপাঙ্কিত রৌপ্যমুদ্রা পাওয়া গেছে।

পুণ্ড্রনগর

প্রাচীন নগরগুলোর একটি পুণ্ড্রনগর। পুণ্ড্রবর্ধনপুর নামেও জায়গাটি পরিচিত। বর্তমান মহাস্থানগড়েই ছিল এর অবস্থান। পুণ্ড্র আখের একটি জাত। আখের প্রচুর ফলনের জন্য এ এলাকা পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের এ নগরের কথা মহাস্থান ব্রাহ্মী লিপি থেকে প্রথম জানা যায়। করতোয়া নদীর গা ঘেঁষা পুণ্ড্রনগর ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র ছিল। মৌর্য ও গুপ্ত বংশের প্রাদেশিক রাজধানী ছিল এটি। এখান থেকে বাংলার অন্যান্য জায়গায় নদী ও স্থলপথে যাওয়া যেত। নগরের দক্ষিণ-পূর্বে খ্যাতনামা দরবেশ শাহ সুলতান বলখী (রহ:) খানকাহ করেছিলেন। নগরটির নাম রাখা হয়েছে পুণ্ড্র জনগোষ্ঠীর নামে। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে ‘ঐতরেয় ব্রাহ্মণ’ গ্রন্থে উপজাতি গোষ্ঠী হিসেবে পুণ্ড্রের কথা প্রথম উল্লেখ করা হয়। পুণ্ড্র হচ্ছে অন্ধ্র, শবর, পুলিন্দ ও মুতিব জনগোষ্ঠীর সমন্বয়ে একটি স্বতন্ত্র জাতি। মহাস্থানগড়ের উল্লেখযোগ্য স্থান – শাহ সুলতান বলখী (রহ:) এর মাজার, বেহুলার বাসর ঘর, লক্ষীন্দরের মেধ, পরশুরামের প্রাসাদ, খোদার পাথর ভিটা, বৈরাগীর ভিটা, গোবিন্দ ভিটা, শীলাদেবীর ঘাট ইত্যাদি।

১৮০৮ সালে ফ্রান্সিস হ্যামিল্টন সর্বপ্রথম এ স্থান আবিষ্কার করেন। ১৮৭৯ সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম স্থানটিকে প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধন হিসেবে চিহ্নিত করেন। ২০১৭ সালে একে সার্ক সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

সোনারগাঁও

নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। পূর্বনাম সুবর্ণগ্রাম। প্রচলিত আছে যে, বাঁরো ভূইয়াদের নেতা ঈসা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামানুসারে সোনারগাঁও-এর নামকরণ করা হয়েছে। সুলতানী আমলে বাংলার রাজধানী ছিল সোনারগাঁও। ঈশা খাঁর রাজধানী ছিল সোনারগাঁও। মুসা খানের পতনের পর মোঘলরা ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করলে সোনারগাঁওয়ের পতন হয়। সোনারগাঁওয়ের উল্লেখযোগ্য স্থান – সোনাবিবির মাজার, পাঁচবিবির মাজার, পাঁচপীরের মাজার, গিয়াসউদ্দীন আজম শাহের মাজার, গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড, পানাম নগরী ইত্যাদি। পানাম নগর ছিল উনিশশতকের সোনারগাঁওয়ের উচ্চবিত্ত ব্যবসায়ীদের বাসস্থান। এছাড়া সোনারগাঁও-এ শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর অবস্থিত।

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য

লালবাগ কেল্লা

ঢাকার লালবাগে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। পূর্বনাম অওরঙ্গবাদ দুর্গ। এটি নির্মাণ কাজ শুরু করেন শাহজাদা আযম শাহ (আওরঙ্গজেবের পুত্র)। শায়েস্তা খাঁ দুর্গের নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখেন তবে শেষ করতে পারেন নি। শায়েস্তা খানের কন্যা ইরান দুখত ওরফে বিবি পরীর সমাধি আছে এখানে। কেল্লার উত্তর পশ্চিমাংশে আছে একটি শাহী মসজিদ।

আহসান মঞ্জিল

ঢাকার কুমারটুলিতে অবস্থিত নওয়াবদের প্রাসাদ। এর নির্মাতা নওয়াব আবদুল গণি। তিনি তার পুত্র আহসানুল্লার নামানুসারে ভবনটির নাম রাখেন আহসান মঞ্জিল। বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৫ সালে ভবনটির দ্বায়িত্ব নেয়। ১৯৯২ সালে এটি জাদুঘরে রূপ নেয়।

বড় কাটরা ও ছোট কাটরা

ঢাকার চকবাজারে অবস্থিত। বড় কাটরা নির্মাণ করেন সুবেদার শাহ সুজা এবং ছোট কাটরা নির্মাণ করেন শায়েস্তা খাঁ।

হোসেনি দালান

ঢাকার বকশিবাজারে অবস্থিত একটি শিয়া উপাসনালয়। সুবেদার শায়স্তা খান এটি নির্মাণ করেন।

সোনাকান্দা দুর্গ

নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি দুর্গ। মীর জুমলা এটি নির্মাণ করেন।

উত্তরা গণভবন

নাটোর জেলায় অবস্থিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। রাজা দয়ারাম রায় এটি নির্মাণ করেন। এটি বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের উত্তরাঞ্চলীয় সচিবালয়। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু এর নাম দেন ‘উত্তরা গণভবন’।

কমনওয়েলথ সমাধি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে নিহত কমনওয়েলথ সৈনিকদের স্মৃতি রক্ষার্থে তৈরি রণ সমাধিক্ষেত্র। বাংলাদেশে দুটি কমনওয়েলথ সমাধিক্ষেত্র আছে: চট্টগ্রাম ও কুমিল্লার ময়নামতিতে।

তিন নেতার মাজার

ঢাকার শাহাবাগ থানায় অবস্থিত বাংলার তিন বিখ্যাত নেতা: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, খাজা নাজিমুদ্দিন এবং শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হকের সমাধি।

অন্যান্য স্থাপনা –

স্থাপনাঅবস্থানতথ্য
বড় কুঠি রাজশাহীরাজশাহীর সর্বপ্রাচীন ইমারত। অষ্টাদশ শতাব্দীতে নির্মিত এ ইমারত ওলন্দাজদের ব্যবসা কেন্দ্র ছিল।
নাটোর রাজবাড়ি বা রানি ভবানির রাজবাড়িনাটোর১৭০৬-১৭১০ সালে নাটোর রাজবাড়ি নির্মিত হয়েছিল। এর মোট আয়তন ১২০ একর। 
তাজহাট রাজবাড়িরংপুরমহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। তিনি ছিলেন হিন্দু এবং পেশায় স্বর্ণকার। কথিত আছে, তার মনমুগ্ধকর ‘তাজ’ বা মুকুটের কারণেই ঐ এলাকা তাজহাট নামে অভিহিত হয়েছে।

মসজিদ

ষাট গম্বুজ মসজিদ

বাংলাদেশে অবস্থিত মধ্যযুগের সবচেয়ে বড় মসজিদ। পঞ্চাদশ শতাব্দীতে খানজাহান আলী বাগেরহাট জেলায় মসজিদটি নির্মাণ করেন। এতে মোট ৮১টি গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের স্তম্ভ বা পিলার আছে ৬০টি। এছাড়া এতে ৪টি মিনার আছে।

সাত গম্বুজ মসজিদ

ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত। শায়েস্তা খানের পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করেন।

ছোট সোনা মসজিদ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। মসজিদটি নির্মিত হয় সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আমলে।

বিনত বিবির মসজিদ

ঢাকার প্রাচীনতম মসজিদ। ১৪৫৭ খ্রিঃ সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের শাসনামলে মারহামাতের কন্যা মুসাম্মাত বখত বিনত বিবি এটি নির্মাণ করেন।

মুসা খান মসজিদ

বারোঁ ভূইয়াদের স্মৃতি বিজরিত মসজিদটি মুসা খাঁনের পুত্র মুনাওয়ার খান নির্মাণ করেন। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত।

বাঘা মসজিদ

রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় অবস্থিত। সুলতান নাসিরউদ্দিন নুসরাত শাহ এটি নির্মাণ করেন। মসজিদটি পোরামাটির অলঙ্করণের জন্য বিখ্যাত।

কুসুম্বা মসজিদ

নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায় অবস্থিত। গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে এটি নির্মিত হয়।

বায়তুল মোকাররম

ঢাকার পল্টনে অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। এটি ১৯৬০ সালে নির্মিত। এর স্থপতি টি. আব্দুল হুসেন থারিয়ানী। এটি দেশের সবচেয়ে বড় মসজিদ।

অন্যন্য উল্লেখযোগ্য মসজিদ

মসজিদঅবস্থানতথ্য
ইসলাম খান মসজিদঢাকামুঘল আমলের প্রাচীনতম মসজিদ।
চকবাজার শাহী মসজিদচকবাজার, ঢাকাসুবেদার শায়েস্তা খান এটি নির্মাণ করেন।
লালবাগ শাহী মসজিদঢাকাএর অন্যনাম ফররুখ সিয়ার মসজিদ। মুঘল আমলে ফররুখ সিয়ারের পৃষ্ঠপোষকতায় এটি নির্মিত হয়।
তারা মসজিদআরমানিটোলা, পুরান ঢাকামীর্জা গোলাম পীর ওরফে মীর্জা আহমদ জান এটি নির্মাণ করেন।
বার দুয়ারী মসজিদশেরপুর
চামচিকা মসজিদচাঁপাইনবাবগঞ্জ
আতিয়া মসজিদটাঙ্গাইল
লালদিঘি মসজিদরংপুর

বৌদ্ধবিহার

সোমপুর বিহার

রাজা ধর্মপাল কর্তৃক নির্মিত নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে একটি বৌদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি পাহাড়পুরের প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। ১৮৭৯ সালে কানিংহাম এটি আবিষ্কার করেন। ‘সত্য পীরের ভিটা’ সোমপুর বিহারে অবস্থিত। এখানে বাগদাদের খলিফা হারুন-অর রশিদের ১২৭ হিজরির রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া গেছে।

ময়নামতি

কুমিল্লার একটি প্রাচীন নগরী ও বৌদ্ধ বিহার। এর পূর্বনাম রোহিতগিরি। সপ্তম-দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে এই নগরী ও বিহারগুলো নির্মিত হয়েছিল। রাজা মানিকচন্দ্রের স্ত্রী ময়নামতির নামানুসারে এ স্থানের নাম ময়নামতি। এখানে সবচেয়ে বেশি তম্রশাসন পাওয়া গেছে। ময়নামতির উল্লেখযোগ্য স্থাপনা – শালবন বিহার, আনন্দ বিহার, ভোজ বিহার, কুটিলা মুড়া, রূপবান মুড়া ইত্যাদি। ভোজ বিহার থেকে ব্রোঞ্জের বিশালাকার বুদ্ধমুর্তি পাওয়া গেছে। রূপবান মুড়া থেকে পাওয়া গেছে ব্রোঞ্জের বিশালাকার ঘণ্টা।

বিক্রমপুরি বিহার

বৌদ্ধ ভিক্ষু ও ধর্মপ্রচারক অতীশ দীপঙ্কর বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। এটি মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। বিক্রমপুরে একটি বৌদ্ধ বিহার আবিষ্কৃত হয়েছে।

অন্যান্য বিহার

বিহারঅবস্থানতথ্য
সীতাকোট বিহারদিনাজপুরবিহারটি প্রায় দেড় হাজার বছর আগে নির্মিত হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বিহার বলে অনুমান করা হয়।
মহামুনি বিহারচট্টগ্রামধারণা করা হয়, ১৮১৩ সালে বৌদ্ধগুরু চাইংগা ঠাকুর এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
রাজবন বিহাররাঙ্গামাটিবাংলাদেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বৃহত্তম বিহার। প্রতিবছর পূর্ণিমা তিথিতে এখানে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
জগদ্দল বিহারনওগাঁবিহারটি প্রাচীন বাংলার শিক্ষা-দীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এটি পাল শাসনামলের ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি।
হলুদ বিহারনওগাঁ
ভাসু বিহারমহাস্থানগড়, বগুড়া
শাক্যমুনি বিহারমিরপুর, ঢাকা

মন্দির

ঢাকেশ্বরী মন্দির

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত। জনশ্রুতি অনুযায়ী রাজা বল্লাল সেন এটি নির্মাণ করেন। মন্দিরে প্রবেশের সিংহদ্বারটি নহবতখানা তোরন নামে পরিচিত।

বরদেশ্বরী কালীমন্দির

ঢাকার রাজারবাগে অবস্থিত। ষোড়শ শতকে রাজা মান সিংহ গঙ্গাসাগর দিঘি খনন করেন। দিঘির পাশে বরদেশ্বরী কালীমন্দির অবস্থিত।

কান্তাজীউ মন্দির

দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত প্রাচীন মন্দির। মহারাজা প্রণনাথ রায় এটি নির্মাণ করেন।

গুরুদোয়ারা নানকশাহী

ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত শিখ উপাশনালয়।

15

বাংলাদেশের প্রত্নস্থল

বিগত সালের প্রশ্ন

1 / 66

কোনটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নয়?

2 / 66

কান্তাজির মন্দির কোন জেলায় অবস্থিত?

3 / 66

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মধ্যযুগীয় মসজিদ কোনটি?

4 / 66

ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত সাত গম্বুজ মসজিদের গম্বুজ সংখ্যা -

5 / 66

বিবি পরি কে ছিলেন?

6 / 66

বিখ্যাত ষাট গম্বুজ মসজিদ কোন জেলায় অবস্থিত?

7 / 66

মহাস্থানগড় এক সময় বাংলার রাজধানী ছিল, তখন এর নাম ছিল -

8 / 66

বাংলাদেশের কোথায় কমনওয়েলথ সমাধি রয়েছে?

9 / 66

The Laldighi Mosque is situated in the district of -

10 / 66

নিচের কোন স্থানটি বৌদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের জন্য খ্যাত নয়?

11 / 66

ঐতিহাসিক 'সোনাবিবির মাজার' কোথায় অবস্থিত?

12 / 66

ঢাকার ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিল নির্মিত হয় কবে?

13 / 66

পাল শাসনামলের ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি 'জগদ্দল বিহার কোন জেলায় অবস্থিত?

14 / 66

বিনত বিবির মসজিদ কোথায় অবস্থিত?

15 / 66

Among the Bara Bhuiyans, _____ was buried in the premises of the University of Dhaka.

16 / 66

ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত সাতগম্বুজ মসজিদটি কবে নির্মিত হয়েছিল?

17 / 66

কোন মুঘল সম্রাটের সময় লালবাগ দুর্গ নির্মাণ করা হয়েছিল?

18 / 66

মহামুনি বিহার কোথায় অবস্থিত?

19 / 66

How old is the Dighapatia palace now known as the Uttara Ganabhaban?

20 / 66

লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ আরম্ভ করেন কে?

21 / 66

ঢাকার বড় কাটরা নির্মাণ করেছেন -

22 / 66

মহাস্থানগড় কোন জেলায় অবস্থিত?

23 / 66

ময়নামতির ধ্বংসস্তূপে প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহ কোন শতাব্দীর?

24 / 66

The sonakanda fort situated in the district of -

25 / 66

ঢাকার বড় কাটরা ও ছোট কাটরা শহরের নিম্নোক্ত এলাকায় অবস্থিত -

26 / 66

উয়েরী-বটেশ্বর কোথায় অবস্থিত?

27 / 66

শালবন বিহার কোন জেলায় অবস্থিত?

28 / 66

ঢাকা শহরের প্রধান মুঘল স্থাপত্য কোনটি?

29 / 66

উয়েরী-বটেশ্বর গ্রামে কোন সময়ে নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল?

30 / 66

ঢাকার আহসান মঞ্জিল কে নির্মাণ করেন?

31 / 66

কে 'ষাট গম্বুজ' মসজিদ নির্মাণ করেন?

32 / 66

The historic 'Gangasagor Digi' of Rajarbagh in Dhaka city bears the memory of -

33 / 66

The oldest brick structure that still exists in Dhaka is-

34 / 66

পাঁচপীরের মাজার কোথায়?

35 / 66

লালবাগ দুর্গের অভ্যন্তরে সমাহিত শায়েস্তা খানের এক কন্যার আসল নাম -

36 / 66

'শীলাদেবীর ঘাট' কোথায় অবস্থিত?

37 / 66

ময়নামতির পূর্বনাম কি?

38 / 66

নওগাঁ জেলার পাহাড়পুর প্রত্নস্থলটি কে আবিষ্কার করেন?

39 / 66

সোনা মসজিদ কোন জেলায় অবস্থিত?

40 / 66

আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?

41 / 66

সোনারগাঁওয়ের পূর্বনাম ছিল-

42 / 66

নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত 'সোমপুর বিহার' এর প্রতিষ্ঠাতা কে?

43 / 66

কুসুম্বা মসজিদ কোন শাসকের রাজত্বকালে নির্মিত হয়?

44 / 66

বাগেরহাটে খান জাহান আলীর প্রতিষ্ঠিত মসজিদটি কত গম্বুজ বিশিষ্ট?

45 / 66

ঢাকেশ্বরী মন্দিরের সিংহদ্বার কি নামে পরিচিত/

46 / 66

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী নবাব পরিবারের সরকারি বাসস্থান ছিল -

47 / 66

বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি 'ব্রহ্মীলিপি' কোথায় পাওয়া যায়?

48 / 66

The most ancient historical place of Bangladesh is-

49 / 66

ঢাকার বিখ্যাত ছোট কাটরা নির্মাণ করেন কে?

50 / 66

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কোথায় অবস্থিত?

51 / 66

ঢাকার লালবাগের দূর্গ নির্মাণ করেন -

52 / 66

অষ্টম শতাব্দীতে নির্মিত 'শালবন বিহার' কোথায় অবস্থিত?

53 / 66

লালবাগ কেল্লার আদি নাম -

54 / 66

মহাস্থানগড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

55 / 66

সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহারটি কী নামে পরিচিত?

56 / 66

উত্তরা গণভবন কোথায় অবস্থিত?

57 / 66

গৌড়ের সোনা মসজিদ কার আমলে নির্মিত হয়?

58 / 66

বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রচীন বিহার কোনটি?

59 / 66

বিখ্যাত সাধক শাহ সুলতান বলখীর মাজার কোথায়?

60 / 66

মৌর্য ও গুপ্ত বংশের রাজধানী কোথায় ছিল?

61 / 66

ঢাকার বিখ্যাত 'তারা মসজিদ' তৈরি করেন -

62 / 66

সাত গম্বুজ মসজিদ কোথায় অবস্থিত?

63 / 66

অতীশ দিপঙ্কর বাংলাদেশের বর্তমান কোন জেলার বাসিন্দা ছিলেন?

64 / 66

সাত গম্বুজ মসজিদের নির্মাতা কে?

65 / 66

কুসুম্বা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?

66 / 66

ময়নামতিতে কোন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে?

Your score is

The average score is 71%

0%

Leave a Reply