পৃথিবী (Earth)
পৃথিবী বা earth কমলালেবুর ন্যায় গোলাকার। এর ব্যাস ১২,৭৬৫ কিলোমিটার। পৃথিবী (earth) একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর নিজ অক্ষের ওপর এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। নিজ অক্ষে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট এবং সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। পৃথিবীর নিজ অক্ষে প্রদক্ষিণের ফলে দিন ও রাত্রি সংঘটিত হয় এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণের ফলে ঋতু পরিবর্তন হয়।
চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ। পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্ব ৩,৮৪,৪০০ কি.মি। পৃথিবীর সমুদ্রের জোয়ার ভাটার ওপর চাঁদের প্রভাব রয়েছে। পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দুরত্ব ১৪,৯৫,০০,০০০ কি.মি।
পৃথিবীর মোট স্বাধীন দেশ ১৯৫ টি। স্বাধীন রাষ্ট্রগুলোর মধ্য ১৯৩ টি জাতিসংঘের সদস্য। কসভো ও ভ্যাটিক্যান সিটি স্বাধীন রাষ্ট্র কিন্তু জাতিসংঘের সদস্য নয়।
পৃথিবী প্রকৃতিকভাবে দুইভাগে বিভক্ত। স্থলভাগ বা ভূভাগ মোট আয়তনের ২১% এবং জলভাগ মোট আয়তনের ৭১%। পৃথিবীর বড় ভূখণ্ডসমূহকে মহাদেশ বলে।
পৃথিবীর বৃহত্তম / উচ্চতম / সর্বচ্চ
পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত | নায়াগ্রা |
পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত | অ্যাঞ্জেলস |
পৃথিবীর সর্বাধিক দ্বীপরাষ্ট্র | ইন্দোনেশিয়া |
পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশ্রেণীর নাম | হিমালয় |
পৃথিবীর বৃহত্তম রেলপথ | ট্রান্সসাইবেরিয়ান রেলপথ |
পৃথিবীর ব্যাস্ততম সমুদ্রবন্দর | সিংঙ্গাপুর |
আয়তন ও জনসংখ্যায় বৃহত্তম মহাদেশ | এশিয়া |
আয়তন ও জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ | ওশেনিয়া |
মহাদেশ বা Continents

পৃথিবীর বড় ভূখণ্ডগুলোকে মহাদেশ (continents) বলে। পৃথিবীতে ৭ টি মহাদেশ রয়েছে। তবে মহাদেশ পৃথক করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি থাকায় ৬, ৫ বা ৪ টি মহাদেশ মডেল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রচলিত আছে। ৭ মহাদেশের নাম হল –
- এশিয়া
- আফ্রিকা
- ইউরোপ
- উত্তর আমেরিকা
- দক্ষিণ আমেরিকা
- ওশেনিয়া
- অ্যান্টার্কটিকা।
এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভৌগলিক বিচ্ছিন্নতা না থাকায় এদের একসাথে ইউরেশিয়াও বলা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য স্থায়ী মানব বসতিহীন মহাদেশ হচ্ছে অ্যান্টারটিকা। পৃথবীর মোট জমাট বরফের ৯০% আছে এই মহাদেশে।
দ্বীপসমূহকে পার্শ্ববর্তী মহাদেশের অন্তর্গত হিসেবে ধরা হয়। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপসমূহকে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন ভূ-রাজনৈতিক অঞ্চল ওশেনিয়া সৃষ্টি করা হয়েছে।
কোন মহাদেশে কতটি দেশ আছে? সর্বচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান কোনগুলো?
মহাদেশ | স্বাধীন দেশ | সর্বোচ্চ স্থান | সর্বনিম্ন স্থান |
---|---|---|---|
এশিয়া | ৪৪ | মাউন্ট এভারেস্ট | মৃত সাগর |
আফ্রিকা | ৫৪ | কিলিমাঞ্জারো | লেক আসাল |
উত্তর আমেরিকা | ২৩ | ম্যাককিনলে | ডেথ ভ্যালি |
দক্ষিণ আমেরিকা | ১২ | আকাঙ্গাগুয়া | ভ্যালদেস পেনিনসুলা |
ইউরোপ | ৪৮ | মাউন্ট এলবুর্জ | কাস্পিয়ান সাগর |
এন্টার্টিকা | – | ভিনসন ম্যাসিফ | বেন্টলে সাবগ্ল্যাসিয়াল ট্রেঞ্চ |
এশিয়া (Asia)
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও জনবহুল মহাদেশ। প্রাথমিকভাবে এশিয়া মহাদেশ পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি পৃথিবীর মোট ভূপৃষ্ঠের ৮.৭% ও স্থলভাগের প্রায় ৩০% অংশ জুড়ে অবস্থিত। আনুমানিক ৪৫০ কোটি মানুষ এশিয়াতে বাস করে যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৬০%-এরও বেশি। বাংলাদেশ এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত।
এশিয়ার সীমানা সাংস্কৃতিকভাবে নির্ধারিত হয়। কারণ ইউরোপের সাথে এর কোনো স্পষ্ট ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা নেই। এই অবিচ্ছিন্ন ভূখণ্ডকে একসঙ্গে ইউরেশিয়া বলা হয়।
এশিয়ার সীমানা ও অবস্থান
এশিয়ার সবচেয়ে সাধারণভাবে স্বীকৃত সীমানা হলো সুয়েজ খাল, ইউরাল নদী, এবং ইউরাল পর্বতমালার পূর্বে, এবং ককেশাস পর্বতমালা এবং কাস্পিয়ান ও কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে।
ইউরাল পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান সাগর, কৃষ্ণসাগর এবং ভূমধ্যসাগর দ্বারা এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশ দুটিকে পরস্পর হতে আলাদা করা হয়। কারণ অন্যথায় এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভৌগলিক বিচ্ছিন্নতা নেই। এছাড়া লোহিত সাগর ও সুয়েজ খাল এশিয়া মহাদেশকে আফ্রিকা থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে এবং উত্তর-পূর্বে অবস্থিত সংকীর্ণ বেরিং প্রণালী এশিয়াকে উত্তর আমেরিকা মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে।
এক নজরে, এশিয়াকে-
- ইউরোপ থেকে পৃথক করেছে – ইউরাল পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান সাগর, কৃষ্ণসাগর এবং ভূমধ্যসাগর
- আফ্রিকা থেকে পৃথক করেছে – লোহিত সাগর ও সুয়েজ খাল
- উত্তর আমেরিকা মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে – বেরিং প্রণালী
এশিয়ার ভৌগোলিক অবস্থান: ১০ডিগ্রী দক্ষিণ থেকে ৭৮ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ এবং ২৫ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ১৭০ডিগ্রী পশ্চিম দ্রাঘিমা পর্যন্ত এশিয়া মহাদেশ বিস্তৃত। এশিয়ার পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত।
এশিয়া মহাদেশ অন্যান্য মহাদেশের কত গুণ বড়?
আফ্রিকার প্রায় ১.৫, উত্তর আমেরিকার ১.৮২, দক্ষিণ আমেরিকার প্রায় ২.৪, ইউরোপের প্রায় ৪.১৯, অষ্ট্রেলিয়ার ৫.৭৩ এবং এন্টার্কটিকা ৩.১২ গুণ বড়।
এশিয়ার বৃহত্তম / ক্ষুদ্রতম ও অন্যান্য
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম উপদ্বীপ | আরব উপদ্বীপ |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ | বোর্নিও |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম সাগর | দক্ষিণ চীন সাগর |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম হ্রদ | কাস্পিয়ান সাগর |
এশিয়া মহাদেশের গভীরতম হ্রদ | বৈকাল হ্রদ |
এশিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ | মাউন্ট এভারেষ্ট |
এশিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম নদীর | ইয়াংসিকিয়াং |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম মরুভূমি | গোবি মরুভূমি |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম সমভূমির নাম | পশ্চিম সাইবেরীয় সমভূমি |
আয়তন ও জনসংখ্যায় এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দেশ | চীন |
আয়তন ও জনসংখ্যায় এশিয়া মহাদেশের ক্ষুদ্রতম দেশ | মালদ্বীপ |
এশিয়া মহাদেশের সর্ব পশ্চিমের বিন্দুর নাম | বেবা অন্তরীপ |
এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম অরণ্য | তৈগা |
এশিয়ার সর্ব উত্তরের বিন্দু | চেলিউসকিন অন্তরীপ |
এশিয়ার বৃহত্তম দেশ কোনটি? রাশিয়া না চীন?
ভৌগলিক দিক দিয়ে রাশিয়ার অধিকাংশ ভূমি এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত হলেও রাজনৈতিকভাবে রাশিয়া ইউরোপ মহাদেশের অন্তর্গত (মস্কো ইউরোপের অংশ)। তাই আয়তন ও জনসংখ্যায় এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দেশ চীন।
আফ্রিকা (Africa)
আয়তনে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশ। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি স্বাধীন দেশ এই মহাদেশে অবস্থিত। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% আফ্রিকায় বসবাস করে। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা চলে গেছে এবং এর উত্তর ও দক্ষিণ ভাগ দিয়ে কর্কটক্রান্তি ও মর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে।

মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত হয়েছে।
জ্যামিতিক সীমারেখা উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোর ভৌগলিক সীমারেখার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভুমি ‘সাহারা’ আফ্রিকায় অবস্থিত।
আয়তনে আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ | আলজেরিয়া | |
আয়তেন আফ্রিকার ক্ষুদ্রতম দেশ | সিসেলিস | |
জনসংখ্যায় আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ | নাইজেরিয়া | |
আফ্রিকা তথা পৃথিবীর বৃহত্তম নদী | নীলনদ | |
আফ্রিকা মহাদেশের বৃহত্তম হ্রদ | ভিক্টোরিয়া হ্রদ | |
আফ্রিকা মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ | কিলিমানজারো |
ইউরোপ (Europe)
ইউরোপ মহাদেশ উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। ইউরোপ আয়তেনে এশিয়ার ৫ ভাগের একভাগ। এ মহাদেশ ভূপৃষ্ঠের ২% এবং স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ তৃতীয় বৃহত্তম মহাদেশ (জনসংখ্যায়)। ৫৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষরেখা ইউরোপ মহাদেশের প্রায় মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছে।

ভূপ্রকৃতিক গঠন অনুসারে ইউরোপকে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের পার্বত্য মালভূমি ও মধ্য ইউরোপের বিস্তির্ণ সমভূমি, মধ্য ও পশ্চিম ইউরোপের মালভূমি এবং দক্ষিণ ইউরোপের পার্বত্যভূমি।
আয়তন ও জনসংখ্যায় ইউরোপের বৃহত্তম দেশ | রাশিয়া |
আয়তন ও জনসংখ্যায় ইউরোপের ক্ষুদ্রতম দেশ | ভ্যাটিক্যান সিটি |
ইউরোপের বৃহত্তম সাগর | ভূমধ্যসাগর |
ইউরোপ মহাদেশের দীর্ঘতম নদী | ভলগা |
ইউরোপ মহাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ | গ্রেট ব্রিটেন |
ইউরোপ মহাদেশের বৃহত্তম উপদ্বীপ | স্কেন্ডেনেভিয়ান উপদ্বীপ |
ইউরোপ মহাদেশের দীর্ঘতম পর্বতমালা | আল্পাস পর্বতমালা |
ইউরোপ মহাদেশের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ | এলবুর্জ |
উত্তর আমেরিকা (North America)
আয়তনে পৃথিবীর তৃতীয় এবং জনসংখ্যায় চতুর্থ বৃহত্তম মহাদেশ হল উত্তর আমেরিকা। দেখতে ত্রিভুজাকৃতির এই মহাদেশে বিশ্ব রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র অবস্থিত। উত্তর আমেরিকা পৃথিবীর উত্তর ও পশ্চিম গোলার্ধে অবস্থিত। পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় ৪.৮% এবং ভূ-পৃষ্ঠের ১৬.৫% জায়গা জুরে অবস্থিত।

উত্তর আমেরিকা পৃথিবীর উত্তর ও পশ্চিম গোলার্ধে অবস্থিত। মহাদেশটি উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগর, দক্ষিণে ও পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগর, এবং দক্ষিণ-পূর্বে দক্ষিণ আমেরিকা এবং ক্যারিবীয়ান সাগর পরিবেষ্টিত।
আয়তনে উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম দেশ | কানাডা |
জনসংখ্যায় উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম দ্বীপ | গ্রীনল্যান্ড |
উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম উপসাগর | মেক্সিকো উপসাগর |
উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম জলপ্রপাত | নায়াগ্রা |
দক্ষিণ আমেরিকা (South America)
আয়তনে পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মহাদেশ। পৃথিবীর মোট স্থলভাগের ১২% জায়গা জুড়ে এই মহাদেশের অবস্থান। বিষুবরেখা ও মকরক্রান্তির দুই পাশ জুড়ে এর বিস্তৃতি। মহাদেশটি উত্তরে পানামা স্থলযোটকের মাধ্যমে মধ্য ও উত্তর আমেরিকার সাথে যুক্ত। দেখতে বাংলা ব-এর মত এই মহাদেশে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা প্রায় ৬% মানুষ বসবাস করে। দক্ষিণ আমেরিকার আদি অধিবাসিদের বলে রেড আমেরিকান।

আয়তন ও জনসংখ্যায় দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম দেশ | ব্রাজিল |
আয়তন ও জনসংখ্যায় দক্ষিণ আমেরিকার ক্ষুদ্রতম দেশ | সুরিনাম |
দক্ষিণ আমেরিকার প্রসস্ততম নদী | আমাজন |
দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম উপনদী | মেডেইরা |
দক্ষিণ আমেরিকার উচ্চতম জলপ্রপাত | এঞ্জেল |
দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম পর্বতমালা | আন্দিজ পর্বতমালা |
ওশেনিয়া মহাদেশ
প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরিয় দ্বীপসমূহ নিয়ে ওশেনিয়া মহাদেশ গঠিত। এর পূর্বনাম অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ।

আয়তন ও জনসংখ্যায় বৃহত্তম দেশ | অস্ট্রেলিয়া |
আয়তন ও জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম দেশ | নাউরু |
ওশেনিয়ার দীর্ঘতম নদী | মারে ডার্লিং |
ওশেনিয়ার বৃহত্তম সাগর | তাসমান সাগর |
ওশেনিয়ার বৃহত্তম দ্বীপ | অস্ট্রেলিয়া |
এন্টারটিকা মহাদেশ
এর অন্য নাম কুমেরু মহাদেশ। এ মহাদেশে স্থায়ী কোন লোক বসতি নেই। মহাদেশটি পুরোটাই বরফ দ্বারা আবৃত।

এন্টারটিকার সর্বচ্চ বিন্দু ভিন্সন বিন্দু এবং সর্বনিম্ন বিন্দু বেল্টনে সাবগ্ল্যাসিয়াল ট্রেঞ্চ।