রক্ত ও রক্ত সংবহনতন্ত্র

Estimated Reading Time: 26 Minutes

রক্ত কোষ বহুল ও সামান্য লবণাক্ত লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ। এটি একধরনের তরল যোজক কলা যা রক্তরস ও রক্তকণিকার সমন্নয়ে গঠিত। রক্তের pH ৭.২ থেকে ৭.৪ এর মধ্যে থাকে অর্থ্যাৎ রক্ত সামান্য ক্ষারীয় প্রকৃতির। এর আপেক্ষিক গুরুত্ব ১.০৬৫ এবং তাপমাত্রা ৩৬-৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। একজন স্বাভাবিক মানুষের দেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে যা তার মোট ওজনের প্রায় ৭%।

ফ্লোরো কার্বন দিয়ে সিনথেটিক রক্ত তৈরি করা হয়।

মানুষসহ অধিকাংশ প্রাণী উষ্ণ রক্তবাহী। তবে ব্যাঙ, সাপ, ভাল্লুক ইত্যাদি শীতল রক্তবাহী প্রাণী। এসব শীতল রক্তবাহী প্রাণীগুলো শীতকালে দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তাই এরা শীতকালে শীতনিদ্রায় যায়। এ সময় এরা খাদ্যও গ্রহণ করে না। দেহের সঞ্চিত খাদ্য হতে এদের বিপাক ক্রিয়া চলে।

রক্তের কাজ

রক্তের প্রধান কাজ হচ্ছে পাচিত খাদ্যবস্তু, হরমোন, উৎসেচক ইত্যাদি দেহের বিভিন্ন অংশে পরিবহন করা। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ, তাপ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজ রক্তের মাধ্যমে সংঘঠিত হয়।

রক্তের অংশ বা উপাদান

রক্তের গাঠনিক অংশ ২টি। যথা:

  1. রক্তরস (৫৫%)
  2. রক্তকণিকা (৪৫%)

রক্তরস

ঈষৎ হলুদ বর্ণের তরল। এতে পানির পরিমাণ ৯১-৯২% এবং বাকি ৮-৯% বিভিন্ন জৈব ও অজৈব পদার্থ দ্বারা গঠিত।

রক্তরসে ৪ ধরনের অজৈব পদার্থ দেখা যায়। এগুলো হল: পানি ৯১%-৯২%, কঠিন পদার্থ ৭%-৮% যার মধ্যে আছে ক্যাটায়ন ( Na+, K+, Ca++, Mg++ ইত্যাদি) ও অ্যনায়ন (Cl, HCO ইত্যাদি) এবং ০.৯% গ্যাসীয় পদার্থ (CO2, O2, জলীয় বাষ্প ইত্যাদি)।

রক্তরসের মাত্র ৭.১%-৮.১% জৈব পদার্থ। এর মধ্যে অধিক পরিমাণে থাকে প্লাজমা প্রোটিন (গড়ে ৬-৮ গ্রাম/ডেসি লি.)। প্লাজমা প্রোটিনগুলো হচ্ছে – অ্যালবুমিন, গ্লোবিউলিন, ফিব্রিনোজেন। এছাড়াও অন্যান্য জৈব পদার্থগুলো হল: স্নেহদ্রব্য (নিউট্রাল ফ্যাট, কোলেস্টেরল ইত্যাদি), কার্বোহাইড্রেট (গ্লুকোজ), অপ্রোটিন নাইট্রোজেন দ্রব্য (অ্যামাইনো এসিড, ইউরিয়া ইত্যাদি), রঞ্জক দ্রব্য (বিলিরুবিন, বিলিভার্ডিন), বিভিন্ন ধরনের এসিড (যেমন:- সাইট্রিক এসিড, ল্যাকটিক এসিড), হরমোন, ভিটামিন, এনজাইম, মিউসিন ও অ্যান্টিবডি।

রক্তরসের কাজ

  1. মানবদেহে রক্তরসের মাধ্যমে পাচিত খাদ্যবস্তু, হরমোন, উৎসেচক ইত্যাদি দেহের বিভিন্ন অংশে পরিবাহিত হয়।
  2. রক্তরসে প্রোটিনের পরিমাণ রক্তের সান্দ্রতা (ঘনত্ব), তারল্য (fluidity), প্রবাহধর্ম (rheology) বজায় রাখে এবং পানির অভিস্রবণিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
  3. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  4. অ্যান্টিবডি, কম্প্লিমেন্টস ইত্যাদি প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ উপকরণগুলো রক্ত ধারণ করে।
  5. রক্তের তরল ভাবের প্রধান কারণ রক্ত রস।
  6. এতে বিদ্যমান প্রোটিন বাফার হিসবে কাজ করে
  7. দেহের ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা করে।
  8. দেহের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড পরিবহন করে।

রক্তকণিকা

রক্তে ৩ ধরণের কণিকা থাকে। যথা:

  1. লোহিত রক্তকণিকা বা এরিথ্রোসাইট বা Red Blood Cell (RBC)
  2. শ্বেত রক্তকণিকা বা লিউকোসাইট বা White Blood Cell (WBC) ও
  3. অণুচক্রিকা বা থ্রম্বোসাইট বা Platelet

লোহিত রক্তকণিকা

লোহিত রক্ত কণিকা দ্বিঅবতল এবং নিউক্লিয়াসবিহীন। দেহের লোহিত অস্থিমজ্জায় এটি উ হয়। আয়ুস্কাল ১২০ দিন। এর অপর নাম রবিনহুড অণু।

লোহিত রক্ত কণিকায় ৬০-৭০% পানি এবং ৭০-৩০% কঠিন পদার্থ থাকে বা ৯০% (হিমোগ্লোবিন) ও ১০% অন্যান্য উপাদান থাকে। লোহিত রক্ত কণিকায় হিমোগ্লোবিনের উপস্থিতির জন্য রক্ত লাল হয়। আরশোলার রক্ত হিমোগ্লোবিন না থাকায় এর রক্ত সাদা। উল্লেখ্য চিংড়ি, কাঁকড়া, শামুক, ঝিনুক এর রক্তরসে হিমোসায়ানিন থাকায় এদের রক্ত নীলাভ দেখায়।

রক্তে লোহিত রক্তকণিকা কমে গেলে রক্তশূন্যতা (এনেমিয়া) দেখা দেয়। এটি সাধারণত হয় ফলিক এসিড ও ভিটামিন বি১২ এর অভাব দেখা দিলে।

লোহিত রক্তকণিকা (Pic: Wikipedia)

লোহিত রক্তকণিকার কাজ

  1. অক্সিজেন পরিবহন করে (হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে)।
  2. সামান্য পরিমাণে কর্বন ডাইঅক্সাইড পরিবহন করে।
  3. রক্তের সাদ্রতা রক্ষা
  4. বাফার হিসেবে কাজ করা (হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে)।
  5. ব্লাড গ্রুপিংয়ের জন্য দায়ী।
  6. বিলিরুবিন ও বিলিভার্ডিন উৎপাদন করে (RBC ভেঙ্গে তৈরি হয়)।
হিমোগ্লোবিন

হিমোগ্লোবিন একটি লৌহঘটিত জটিল গঠনের জৈব পদার্থ। এর উপস্থিতির জন্য রক্ত লাল হয়। এটি ৪% হিম ও ৯৬% গ্লোবিন নামক সরল প্রটিন দিয়ে গঠিত। হিমোগ্লোবিনের সাথে O2, CO2 ও CO তিনটি গ্যাসই মিশতে পারে। হিমোগ্লোবিনে এদের আসক্তির ক্রম – CO > CO2 > O2 অর্থ্যৎ CO সবচেয়ে বেশি দ্রবণীয় এবং O2 সবচেয়ে কম দ্রবণীয়।

হিমোগ্লোবিন ক্ষুদ্রতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলোকরশ্মিগুলো (যেমন বেগুনি, নীল) শোষণ করে, কিন্তু দীর্ঘতর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের লাল আলো প্রতিফলিত করে, তাই একে লাল দেখায়।

অরো কিছু তথ্য-

  1. হিমোগ্লোবিন বৃক্কে জমলে ইউরেমিয়া রোগ হয়।
  2. RBC নেই কিন্তু হিমোগ্লোবিন আছে এমন প্রাণী হল কেঁচো।
  3. হিমোগ্লোবিন মোট ১৫% মিথমোগ্লোবিন হলে তাকে Cyanosis বলে। এতে রক্ত নীলাভ বর্ণ ধারণ করে।

হিমগ্লোবিনের কাজ

  1. এর প্রধান কাজ হল ফুসফুস থেকে কলা-কোষে অক্সিজেন পরিবহণ করা এবং রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবহন করা।
  2. এটি রক্তে এসিড ও ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বাফার হিসেবে কাজ করে।
অ্যান্টিজেন

অ্যান্টিজেন লোহিত রক্ত কণিকার প্লাজমা মেমব্রেনে অবস্থিত। এটি এন্টিবডি উৎপাদনে উদ্দীপনা জাগায়। মানুষের রক্তে এ ও বি দুই রকমের এন্টিজেন থাকে।

অ্যান্টিবডি: অ্যান্টিবডি হল বাহির থেকে আসা অচেনা পদার্থের (অপরিচিত অ্যান্টিজেনের) প্রতি সাড়া দিয়ে প্লাজমা B কোষ হতে উৎপন্ন প্রোটিনধর্মী পদার্থ, যা উক্ত পদার্থকে নিষ্ক্রিয় ও ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

শ্বেত রক্তকণিকা

এটি বর্ণহীন, নিউক্লিয়াসযুক্ত ও গোলাকার বা নির্দিষ্ট আকারবিহীন কণিকা। ১ ঘন মি.মি. রক্তে ৫০০০-৮০০০ শ্বেত রক্ত কণিকা থাকে। লোহিত রক্তকণিকার তুলনায় শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা অনেক কম হয়। লোহিত রক্তকণিকা ও শ্বেত রক্তকণিকার অনুপাত প্রায় ৭০০ : ১।

গঠনগত ভাবে এবং সাইটোপ্লাজমের দানার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি অনুসারে শ্বেত রক্তকণিকাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা:

  • অ্যাগ্রানুলোসাইট (দানাবিহীন): এর উৎপত্তিস্থল লাল অস্থিমজ্জা, প্লীহা, লসিকা গ্রন্থি, থাইমাস। আকারের ভিত্তিতে এরা আবার দুই প্রকার। যথা:
    • লিম্ফোসাইট
    • মনোসাইট
  • গ্রানুলোসাইট (দানাযুক্ত): এর উৎপত্তিস্থল লাল অস্থিমজ্জা। নিউক্লিয়াসের আকারের ভিত্তিতে এরা আবার তিন প্রকার। যথা :
    • নিউট্রোফিল
    • ইওসিনোফিল
    • বেসোফিল

নিউট্রোফল, মনোসাইট – ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় জীবাণু ভক্ষণ করে। লিম্ফোসাইট হল অণুবীক্ষণিক সৈনিক। এটি অ্যান্টবডি তৈরি করে। এছাড়া বেসোফিল হেপারিন তৈরি করে যা রক্ততঞ্চন রোধ করে (রক্তনালির ভেতর)।

শ্বেত রক্তকণিকার কাজ

  1. জীবাণু ভক্ষণ করে।
  2. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  3. রক্ত বাহিকার ভিতরে রক্ত জমাট বাধতে দেয় না।
  4. রক্তবাহিকার সংকোচন ঘটিয়ে রক্তপাত বন্ধে সাহায্য করে।

অণুচক্রিকা

এটি নিউক্লিয়াসহীন ও নির্দিষ্ট আকারবিহীন কণিকা। ১ ঘন মি.মি. রক্তে ১.৫-৪ লক্ষ অণুচক্রিকা থাকে। রক্তে অণুচক্রিকার সংখ্যা খুব কমে গেলে মারাত্মক রক্তক্ষরণ হতে পারে। আবার অণুচক্রিকার সংখ্যা খুব বেড়ে গেলে তা রক্তনালিকাগুলোকে বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। অণুচক্রিকা হল বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উৎস। এটি বিভিন্ন বৃদ্ধিবর্ধক উপাদান উৎপন্ন করে।

অণুচক্রিকার কাজ

  1. রক্ততঞ্চনে অর্থাৎ ক্ষতস্থানের রক্ত জমাট বাঁধাতে সাহায্য করে।
  2. বিভিন্ন বৃদ্ধিবর্ধক উপাদান উৎপন্ন করে।
কণিকাগড় আয়ুউৎপত্তিস্থলধ্বংসস্থল
লোহিত রক্ত কণিকা১২০ দিনভ্রূণ: যকৃত, প্লীহা, থাইমাস
পূর্ণ বয়স্ক: লাল অস্থিমজ্জা
যকৃত, প্লীহা
শ্বেত রক্ত কণিকা১ দিনমূলত লাল অস্থিমজ্জায়
অণুচক্রিকা৫-৯ দিনলাল অস্থিমজ্জায়প্লীহা, রেটিকুলো-এন্ডোথেলিয়াম কোষে

রক্তের গ্রুপ

লোহিত রক্ত কণিকার প্লাজমা মেমব্রেনে বিভিন্ন অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ভিত্তিতে রক্তের শ্রেণীবিন্যাস করা হয়। এটিই রক্তের গ্রুপিং। মানুষের রক্তকে ৪টি গ্রুপে ভাগ করা হয়। যথা: A, B, AB ও O। A গ্রুপের রক্তে A অ্যান্টিজেন থাকে কিন্তু B অ্যান্টিজেন থাকে না। তাই B অ্যান্টিজেন দেখলে বাইরের কোন প্রোটিন ভেবে এর বিরূদ্ধে অ্যান্টিবডি b (Anti-B) তৈরি করে। আবার B গ্রুপে রক্তে B অ্যান্টিজেন থাকে, কিন্তু A অ্যান্টিজেন থাকে না। ফলে সে a (Anti-A) তৈরি করে। এজন্যই গ্রুপ অনুযায়ি অসুস্থ মানুষের দেহে রক্ত দেওয়া হয়। তবে AB গ্রুপে কোন অ্যান্টিবডি থাকে না বলে তারা সবার রক্ত নিতে পারে। তাই AB গ্রুপকে সর্বজনীন গ্রহীতা বলা হয়। আবার O গ্রুপে উভয় অ্যান্টিবডি থাকে বলে এরা সবাইকে রক্ত দিতে পারে। তাই একে সর্বজনীন দাতা বলা হয়।

গ্রুপঅ্যান্টিজেনঅ্যান্টিবডিতথ্য
AAb
BBa
ABA ও Bনেইসর্বজনীন গ্রহীতা
Oনেইa ও bসর্বজনীন দাতা

RH ফ্যাক্টর

কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার এবং উইনার ১৯৪০ সালে মানুষের লোহিত কণিকার ঝিল্লীতে Rh ফ্যাক্টর আবিষ্কার করেন। কারও কারও রক্তে এই Rh ফ্যাক্টর থাকে না। ফলে বাইরে থাকা আসা রক্তে Rh ফ্যাক্টর থাকলে এর বিরূদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়।

রক্ত সঞ্চালন

রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার আবিষ্কারক উইলিয়াম হার্ভে। যে নালিকার মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন হয় তাকে রক্তবাহিকা বলে। রক্তবাহিকা ৩ ধরনের। যথা: ধমনী, শিরা ও কৌশিক জালিকা।

ধমনী

  1. উৎপত্তি: হৃদপিন্ড এবং সমাপ্তি: কৌশিক জালিকা।
  2. হৃদপিন্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত সরবরাহ করে।
  3. কপাটিকা থাকে না।
  4. ধমনীর রক্তচাপকে উচ্চ রক্তচাপ বলে।

শিরা

  1. উৎপত্তি: কৌশিক জালিকা এবং সমাপ্তি: হৃদপিন্ড।
  2. দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত হৃৎপিন্ডে নিয়ে আসে।
  3. কপাটিকা থাকে।
  4. শিরার রক্তচাপকে নিম্ন রক্তচাপ বলে।

কৌশিক জালিকা

কৌশিক জালিকা একস্তরবিশিষ্ট এবং ধমনী ও শিরার সংযোগ স্থাপন করে।

রক্তচাপ

প্রবাহমান রক্ত রক্তনালির গায়ে যে চাপ প্রয়োগ করে তাই রক্তচাপ। উচ্চ রক্তচাপকে হৃদপিন্ডের সিস্টোল (ধমনী) এবং নিম্ন রক্তচাপকে হৃদপিন্ড ডায়াস্টোল (শিরা) অবস্থা বলে।

  1. সিস্টোলিক চাপ: ১০০-১৪০ মি.মি. পারদ
  2. ডায়াস্টোলিক চাপ: ৬০-৯০ মি.মি পারদ

রক্তচাপ মাপার যন্ত্রের নাম স্ফিগমোম্যানোমিটার। মেদবহুল শরীর, ডায়াবেটিস, ধূমপান, মানসিক চিন্তা ইত্যাদি রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে।

হৃদপিন্ডের সংকোচনকে সিস্টোল এবং প্রসারণকে ডায়াস্টোল বলে। সিস্টোল অবস্থায় হৃদপিন্ড থেকে রক্ত ধমনীতে প্রবেশ করে এবং ডায়াস্টোল অবস্থায় ধমনী থেকে রক্ত হৃদপিন্ডে প্রবেশ করে।

20
Created on

রক্ত ও রক্ত সংবহনতন্ত্র

বিগত সালের প্রশ্ন

1 / 27

পূর্ণবয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ?

2 / 27

ডায়াস্টোল বলতে বুঝায়-

3 / 27

সিস্টোলিক চাপ বলতে বুঝায়-

4 / 27

নাড়ির স্পন্দন প্রবাহিত হয়-

5 / 27

মানবদেহে রক্তচাপ নির্ণয়ের যন্ত্র-

6 / 27

সর্বজনীন গ্রহীতা রক্তের গ্রুপ কোনটি?

7 / 27

রক্তের কোন গ্রুপটি সর্বজনীন দাতা?

8 / 27

দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাধে না কেন?

9 / 27

রক্ত জমাট বাধায় কোন ধাতুর আয়ন সাহায্য করে?

10 / 27

রক্ত জমাট বাধায় কোন কণিকা অংশ নেয়?

11 / 27

আমাদের শরীরে কোন স্থান কেটে গেলে রক্তের কোন উপাদানটি রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে?

12 / 27

WBC এর জীবন কত দিন?

13 / 27

রক্তের কোন কণিকা বৃদ্ধি পেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়?

14 / 27

রক্তে শ্বেত রক্ত কণিকা বেড়ে যাওয়াকে কী বলে?

15 / 27

রক্তের লোহিত কণিকার কাজ কী?

16 / 27

লোহিত রক্তকণিকার আয়ুস্কাল-

17 / 27

লোহিত রক্ত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তিতে সহায়তা করে-

18 / 27

রক্তের লোহিত কণিকা তৈরি হয়-

19 / 27

রক্তে হিমোগ্লোবিন থাকে-

20 / 27

হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?

21 / 27

হিমোগ্লোবিন কোন জাতীয় পদার্থ?

22 / 27

মানুষের রক্তে লোহিত রক্ত কণিকা কোথায় সঞ্চিত থাকে?

23 / 27

কোন উপাদানটি রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরি করে?

24 / 27

রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ-

25 / 27

পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে রক্তের পরিমাণ কত?

26 / 27

মানুষের রক্তের pH কত?

27 / 27

কোনটি রক্তের কাজ নয়?

Your score is

The average score is 72%

0%

Leave a Reply